আজ কোন কবিতা লেখা হবে না আমার।
প্রকাণ্ড বাসর ভেঙে নববধূ বেরিয়ে আসা অলক্ষুণে!
তারাজ্বলা রাত নেমেছিল
সাথে ঝিঁঝিঁ ব্যাঙ অথবা মঠের পণ্ডিতও বসে ছিল হয়তো
সবার অলক্ষ্যে বিশ পেরুনো শরীর নিয়ে সে
চলে গেলো নদীধারে
সেখানে জানালা-গলা রোদ ঘুমিয়ে ছিল
সাথে মর্ষকামী বিড়াল আর হাতুড়ে হৃদয়
নিয়ে জেলে বসেছিল
প্রত্যেকের কোলে রাখা নিজস্ব চাঁদ
নিজস্ব রঙমেশা শায়িত প্রভাত
কিন্তু এমন চলে যাওয়াতে
আমার কেন ঘুম হবে না?
কেন ফিরে যেতে যেতেও স্মৃতি জ্বলবে অহর্নিশ।
প্রস্থান তো কখনও স্মরণরহিত নয়-
কাঁধ ছুয়ে রাত বিদায় নিলেও
চারপাশের বাস্তব তাকে ঘিরে রবেই
আমি অনেক দূরে থেকেও বুঝে নিতে পারি
জমাটালো ভাঙনমূলক অযথাই।
***
[লেখাটি জীবনানন্দ-স্মরণে ক্ষণিক চিন্তার ঢেউয়ে রচিত]
প্রকাণ্ড বাসর ভেঙে নববধূ বেরিয়ে আসা অলক্ষুণে!
তারাজ্বলা রাত নেমেছিল
সাথে ঝিঁঝিঁ ব্যাঙ অথবা মঠের পণ্ডিতও বসে ছিল হয়তো
সবার অলক্ষ্যে বিশ পেরুনো শরীর নিয়ে সে
চলে গেলো নদীধারে
সেখানে জানালা-গলা রোদ ঘুমিয়ে ছিল
সাথে মর্ষকামী বিড়াল আর হাতুড়ে হৃদয়
নিয়ে জেলে বসেছিল
প্রত্যেকের কোলে রাখা নিজস্ব চাঁদ
নিজস্ব রঙমেশা শায়িত প্রভাত
কিন্তু এমন চলে যাওয়াতে
আমার কেন ঘুম হবে না?
কেন ফিরে যেতে যেতেও স্মৃতি জ্বলবে অহর্নিশ।
প্রস্থান তো কখনও স্মরণরহিত নয়-
কাঁধ ছুয়ে রাত বিদায় নিলেও
চারপাশের বাস্তব তাকে ঘিরে রবেই
আমি অনেক দূরে থেকেও বুঝে নিতে পারি
জমাটালো ভাঙনমূলক অযথাই।
***
[লেখাটি জীবনানন্দ-স্মরণে ক্ষণিক চিন্তার ঢেউয়ে রচিত]
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন