সোমবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০০৯

খুচরাটে কতিপয়...

সাধ
সাধের গায়ে নষ্টামির দাগ লেগে গেছে
নষ্টামিকেও ভালো লাগে, বেশ!
আঃ জেগে জেগে ভালো লাগে পঞ্চান্ন রাত
ওঃ তোমাদের দেখলেও ভালো লাগে
কী মনোহর রূপ-কুন্তল সাজিয়েছো মধু! মধু!
==
১ সেপ্টেম্বর
***


মোজাইক বিন্যাস
মোজাইক মেঝেতে বিসদৃশ- দাগের ভেতর
খুব ভেতরে
একটা খয়েরি প্রজাপতি
ভীষণ স্তব্ধ বসে
ছিল
ঘর গেরস্তি ছেড়ে শশব্যস্ত,
জমাট মোজাইকে বিবিধ মার্বেল
অথবা কাচ।
কঠিনে পাখার ঝাপ
নিঃশব্দে ফড়িঙের মত জীবন্ত
দর্শক সারিতে হাততালি
ঘন
হয়ে ওঠে সশব্দে
এভাবেই


অজস্র দুর্দান্ত খয়েরি প্রজাপতি রঙহীনতার ফুটো ফুটো আকাশে পাখা মেলে উড়ে যায়...
বিস্মিত হাততালির লেজে শুয়ে থাকে আমাদের নিঃশ্বাস।
===
৭ সেপ্টেম্বর, ২০০৯
***


নিভৃত-খোঁজ
কোনো নিভৃতে যাই চলো
চলাচলের অযথা বাহানা যেখানে
বিষম অনুপস্থিত


এই কোলাহল-হলাহল মেশানো বারুদ-ঘ্রাণ
জমা থাক বুকের ভেতর, চলো
আমরা নিভৃতে জমাই ঝিনুক কতক


নিভৃতে সময় থাকে সচল কাঁটার চেয়ে গতিশীল
সচকিত শৈবালেরও এমন কোমল শরীর ভালো লাগে
কাঁটা খুলে চলো বৈদেশিক নিভৃত খুঁজি!
===
৭ সেপ্টেম্বর, ২০০৯
***

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন